ওডেস্ক/আপওয়ার্ক ধারাবাহিক টিউটরিয়াল শুরু থেকে শেষ পর্ব:১ || Odesk/Upwork Step by Step Tutorial Part:1
ওডেস্ক/আপওয়ার্ক ধারাবাহিক টিউটরিয়াল শুরু থেকে শেষ পর্ব:২ || Odesk/Upwork Step by Step Tutorial Part:2
ওডেস্ক/আপওয়ার্ক ধারাবাহিক টিউটরিয়াল শুরু থেকে শেষ পর্ব:৩ || Odesk/Upwork Step by Step Tutorial Part:3
ওডেস্ক/আপওয়ার্ক ধারাবাহিক টিউটরিয়াল শুরু থেকে শেষ পর্ব:৪ || Odesk/Upwork Step by Step Tutorial Part:4
ওডেস্ক/আপওয়ার্ক ধারাবাহিক টিউটরিয়াল শুরু থেকে শেষ পর্ব:৫ || Odesk/Upwork Step by Step Tutorial Part:5
ওডেস্ক/আপওয়ার্ক ধারাবাহিক টিউটরিয়াল শুরু থেকে শেষ পর্ব:৬ || Odesk/Upwork Step by Step Tutorial Part:6
ওডেস্ক/আপওয়ার্ক ধারাবাহিক টিউটরিয়াল শুরু থেকে শেষ পর্ব:২ || Odesk/Upwork Step by Step Tutorial Part:2
ওডেস্ক/আপওয়ার্ক ধারাবাহিক টিউটরিয়াল শুরু থেকে শেষ পর্ব:৩ || Odesk/Upwork Step by Step Tutorial Part:3
ওডেস্ক/আপওয়ার্ক ধারাবাহিক টিউটরিয়াল শুরু থেকে শেষ পর্ব:৪ || Odesk/Upwork Step by Step Tutorial Part:4
ওডেস্ক/আপওয়ার্ক ধারাবাহিক টিউটরিয়াল শুরু থেকে শেষ পর্ব:৫ || Odesk/Upwork Step by Step Tutorial Part:5
ওডেস্ক/আপওয়ার্ক ধারাবাহিক টিউটরিয়াল শুরু থেকে শেষ পর্ব:৬ || Odesk/Upwork Step by Step Tutorial Part:6
ওডেস্কে কাজ পাওয়ার
জন্য
প্রথমে
কাজে
বিড
করতে
হয়
অতঃপর
বায়ার
কর্মীর
প্রোফাইল
দেখে
সন্তুষ্ট
হলে
তারা
কর্মীকে
ইন্টারভিউ
এর
জন্য
কল
করে
থাকে, কর্মীকে
ভাল
ইন্টারভিউ
এর
উপরে
নির্ভর
করে
সার্বিক
সাফল্য
নির্ভর
করে
।অনেক ক্লায়েন্ট কাভার লেটার দেখেই ফ্রিল্যান্সার
সিলেক্ট করে ফেলে। আর এইজন্য কাভার
লেটারটা ভালো হওয়া বাঞ্ছনীয়। তবে
অনেক ক্লায়েন্ট ইন্টারভিউ নিতে চায়। বিশেষ
করে যে সব কাজ দীর্ঘমেয়াদি কিংবা বাজেট নিয়ে ক্লায়েন্ট কনফিউশনে আছে ওইসব কাজে।
তবে
বহু
ফ্রিল্যান্সার
ইন্টারভিউ
দিয়েও
চাকরি
পাচ্ছেন
না। অনেকে ইন্টারভিউ শুনলেই ভয় পেয়ে যান। কারন তারা
বায়ারের
সামনে
নিজেকে
ভালভাবে
উপস্থাপন
করতে
পারছেননা
। ইন্টারভিউতে ভয় পাওয়ার কিছুই নেই। ইন্টারভিউর অর্থ হলো- বায়ার আপনার কাছে জানতে চাইবে আপনি এই কাজ আগেও করেছেন কিনা? কখন শুরু করতে পারবেন? কত সময় লাগবে ইত্যাদি। স্মার্টভাবে প্রশ্নগুলোর জবাব দেবেন। অতিরিক্ত কোনো কথা বলবেন না। বায়ারকে ’স্যার’ না বলাই শ্রেয়। মি. এক্স/ওয়াই বলুন অর্থাৎ নাম ধরে বলুন। এতে বায়ার খুশি হয়।
কেন ইন্টারভিউ নেওয়া হয়?
আপনি যে কাজের জন্য দরখাস্ত করেছেন সেই কাজটি সম্পর্কে আপনার সঠিক ধারনা আছে কিনা সেটাই ইন্টারভিউয়ের উদ্দেশ্য। অতএব বায়ারকে আপনি বুঝান যে আপনি কাজটি সম্বেন্ধে বুঝতে পেরেছেন এবং আপনি কাজটি করতে পারবেন। যদি আপনার ইন্টারভিউতে বায়ার সন্তুষ্ট হন তাহলে আপনাকে অ্যাসাইনমেন্ট দেবেন। অ্যাসাইনমেন্ট পাওয়ার পর কাজ শুরু করতে পারবেন।
আপনি যে কাজের জন্য দরখাস্ত করেছেন সেই কাজটি সম্পর্কে আপনার সঠিক ধারনা আছে কিনা সেটাই ইন্টারভিউয়ের উদ্দেশ্য। অতএব বায়ারকে আপনি বুঝান যে আপনি কাজটি সম্বেন্ধে বুঝতে পেরেছেন এবং আপনি কাজটি করতে পারবেন। যদি আপনার ইন্টারভিউতে বায়ার সন্তুষ্ট হন তাহলে আপনাকে অ্যাসাইনমেন্ট দেবেন। অ্যাসাইনমেন্ট পাওয়ার পর কাজ শুরু করতে পারবেন।
ভাল ইন্টারভিউয়ের জন্য বেশ কিছু বিষয়ের গুরুত্ব দেওয়াটা খুব জরুরী। বিষয়গুলো নিয়ে নিম্নে আলোচনা করা হল।
প্রথমে নিজেকে প্রস্তুত করুন
ইন্টারভিউয়ের জন্য প্রথমে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে । স্কাইপ বা মোবাইল কলের ক্ষেত্রে নিজের কথা বলার ধরন ঠিক আছে কিনা তা দেখতে হবে এবং অবশ্যই ও…। আ …। ইত্যাদি বাদ দিতে হবে । নিজেকে অর্থাৎ নিজের ব্যাক্তিত্বকে ঠিক রাখার দায়িত্ব আপনার।
ইন্টারভিউয়ের জন্য প্রথমে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে । স্কাইপ বা মোবাইল কলের ক্ষেত্রে নিজের কথা বলার ধরন ঠিক আছে কিনা তা দেখতে হবে এবং অবশ্যই ও…। আ …। ইত্যাদি বাদ দিতে হবে । নিজেকে অর্থাৎ নিজের ব্যাক্তিত্বকে ঠিক রাখার দায়িত্ব আপনার।
কাজ সম্পর্কে অভিজ্ঞতা যাচাই করুন
আপনি যে কাজের জন্য বিড করেছেন সেই কাজের উপরে আপনার কতটুকু দক্ষতা রয়েছে তা বিশ্লেষণ করুন । নিজের অভিজ্ঞতার উপরে যদি সন্তুষ্ট হতে পারেন তবে ভাববেন আপনি নির্ঘাত এক ধাপ এগিয়ে রয়েছেন।
আপনি যে কাজের জন্য বিড করেছেন সেই কাজের উপরে আপনার কতটুকু দক্ষতা রয়েছে তা বিশ্লেষণ করুন । নিজের অভিজ্ঞতার উপরে যদি সন্তুষ্ট হতে পারেন তবে ভাববেন আপনি নির্ঘাত এক ধাপ এগিয়ে রয়েছেন।
মনোযোগ দিয়ে শুনুন
এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে রাখবেন বায়ায়ের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনা উচিত। তিনি কি কাজ করাবেন বা কি ধরনের প্রশ্ন করছেন তা আপনাকে মনোযোগ দিয়ে শূনতে হবে তার প্রশ্নের বা কথা বলার মাঝখানে কোন কথা বলবেন না । বায়ার যা বলবে সেগুলো প্রয়োজনে আপনি নোট করে রাখতে পারেন। তার কথা বলা শেষ হলে আপনি আগ্রহের মাধ্যমে তার প্রশ্নের জবাব দিন মনে রাখবেন কথার মাঝখানে কাজের আগ্রহ থাকলে বায়ার সন্তুষ্ঠ হবেন।
এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে রাখবেন বায়ায়ের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনা উচিত। তিনি কি কাজ করাবেন বা কি ধরনের প্রশ্ন করছেন তা আপনাকে মনোযোগ দিয়ে শূনতে হবে তার প্রশ্নের বা কথা বলার মাঝখানে কোন কথা বলবেন না । বায়ার যা বলবে সেগুলো প্রয়োজনে আপনি নোট করে রাখতে পারেন। তার কথা বলা শেষ হলে আপনি আগ্রহের মাধ্যমে তার প্রশ্নের জবাব দিন মনে রাখবেন কথার মাঝখানে কাজের আগ্রহ থাকলে বায়ার সন্তুষ্ঠ হবেন।
না বলতে শিখুন
হাঁ আমি পারি শব্দটি যেমন শ্রুতিমধুর তেমনি না বলাটাও মনে রাখবেন আমি এটি পারিনা বা জানিনা বলার মাঝে কোন সমস্যা নেই আপনি জেটি জানেননা তা সরাসরি বায়ারকে জানান তিনি আপনাকে কাজের সেম্পল পাঠাতে পারে বা সে সম্পর্কে টিপস দিতে পারে। যা আপনি পারবেননা তা “আমি পারবো” বলে কাজটি নিয়ে করতে না পারলে আপনার একটি খারাপ রেটিং পড়বে। তাই এই বিষয়ে নিজের অবস্থান পরিস্কার করুন।
হাঁ আমি পারি শব্দটি যেমন শ্রুতিমধুর তেমনি না বলাটাও মনে রাখবেন আমি এটি পারিনা বা জানিনা বলার মাঝে কোন সমস্যা নেই আপনি জেটি জানেননা তা সরাসরি বায়ারকে জানান তিনি আপনাকে কাজের সেম্পল পাঠাতে পারে বা সে সম্পর্কে টিপস দিতে পারে। যা আপনি পারবেননা তা “আমি পারবো” বলে কাজটি নিয়ে করতে না পারলে আপনার একটি খারাপ রেটিং পড়বে। তাই এই বিষয়ে নিজের অবস্থান পরিস্কার করুন।
প্রজেক্ট সম্পর্কে প্রশ্ন করুন
এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, প্রজেক্ট সম্পর্কে আপনাকে পূর্বেই ভাল ধারনা নিতে হবে অতঃপর কোন বিষয়ে যদি অসচ্ছতা থাকে তবে ইন্টারভিউতে বায়ারকে প্রশ্ন করুন এতে করে কাজের প্রতি আপনার আগ্রহ প্রকাশ পাবে এবং বায়ার আপনার প্রতি সন্তুষ্ট হবে।
এই বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, প্রজেক্ট সম্পর্কে আপনাকে পূর্বেই ভাল ধারনা নিতে হবে অতঃপর কোন বিষয়ে যদি অসচ্ছতা থাকে তবে ইন্টারভিউতে বায়ারকে প্রশ্ন করুন এতে করে কাজের প্রতি আপনার আগ্রহ প্রকাশ পাবে এবং বায়ার আপনার প্রতি সন্তুষ্ট হবে।
প্রজেক্ট সম্পর্কে কোন পরিকল্পনা তুলে ধরুন
আপনি কাজটি কিভাবে সম্পন্ন করবেন তার বিস্তারিত পরিকল্পনা যদি আপনি একটি প্ল্যান করেন তবে তা উপস্থাপন করুন, প্রয়োজনে পুরিস্কারভাবে বিস্তুারিত প্রজেক্ট ফ্লো তুলে ধরতে পারেন ইমেইলের মাধ্যমে।
আপনি কাজটি কিভাবে সম্পন্ন করবেন তার বিস্তারিত পরিকল্পনা যদি আপনি একটি প্ল্যান করেন তবে তা উপস্থাপন করুন, প্রয়োজনে পুরিস্কারভাবে বিস্তুারিত প্রজেক্ট ফ্লো তুলে ধরতে পারেন ইমেইলের মাধ্যমে।
এখন আপনি কিভাবে কি করবেন?
১. আপনাকে ইন্টারভিউতে ডাকা
মানে আপনার কাভার লেটার ক্লায়েন্টের ভালো লেগেছে। তাহলে ইন্টারভিউতে সে কি দেখতে
চায়?
ক) আপনি কাজটি কতটুকু বুঝেছেন।
খ) ক্লায়েন্টের জব ডেসক্রিপশন হয়তো পূর্ণাঙ্গ নয়। আরও কাজের ডিটেইল আপনাকে জানানো এবং আপনার মতামত নেয়া যে পারবেন কিনা বা কেমন সময় ও খরচ লাগবে।
গ) আপনাকে হয়তো পছন্দ হয়েছে কিন্তু রেট নিয়ে আলোচনা করা।
যেটাই হোক যেহেতু আপনার কাভার লেটার তার ভালো লেগেছে এবং সে আপনার কাছে এসেছে তার মানে আপনি এই কাজের জন্য কিছুটা হলেও যোগ্য। ইন্টারভিউতে এই কনফিডেন্সটা ধরে রাখুন।
ক) আপনি কাজটি কতটুকু বুঝেছেন।
খ) ক্লায়েন্টের জব ডেসক্রিপশন হয়তো পূর্ণাঙ্গ নয়। আরও কাজের ডিটেইল আপনাকে জানানো এবং আপনার মতামত নেয়া যে পারবেন কিনা বা কেমন সময় ও খরচ লাগবে।
গ) আপনাকে হয়তো পছন্দ হয়েছে কিন্তু রেট নিয়ে আলোচনা করা।
যেটাই হোক যেহেতু আপনার কাভার লেটার তার ভালো লেগেছে এবং সে আপনার কাছে এসেছে তার মানে আপনি এই কাজের জন্য কিছুটা হলেও যোগ্য। ইন্টারভিউতে এই কনফিডেন্সটা ধরে রাখুন।
২. কাজটা যে ভালো করে বুঝেছেন তা তাকে বুঝান।
তাকে রিকোয়ারমেন্টগুলো আপনার মত করে গুছিয়ে বলুন যে এইগুলোই কিনা? সে আপনার যোগ্যতা
সম্পর্কে আরও নিশ্চিত হবে।
৩. তার বাজেট কম থাকলে ভেবে
দেখুন আপনি করবেন কিনা। যদি খুব কম হয় তাহলে তাকে তা জানান। বলুন যে সম্ভব না। যে
যদি পারে সময় নিয়ে বাজেট বাড়িয়ে আসুক।
৪. মনে রাখবেন সে একাধিক
জনের ইন্টারভিউ নিতে পারে। তাই কাজটার জন্য আপনি যোগ্য তা ভালো করে বুঝান। একই
সাথে যদি এমন কাজের ডেমো থাকে তাও বুঝান। সম্ভব হলে তার যে সব রিকোয়ারমেন্ট সেগুলো
একটু অ্যানালাইসিস করে বলুন যে এটা এমন হলে ভালো হয়, এটা না করা উত্তম এগুলো।
মোট কথা তাকে বুঝতে দিন যে আপনি এই কাজে এক্সপার্ট এবং সে আপনার উপরে আস্থা রাখতে
পারে।
৫. সম্ভব হলে তাকে খরচ কেমন
হবে এবং কত সময় লাগবে তার একটি ধারণা দিন। এটা ঘণ্টায় কাজের জন্য।
৬. কোন রিকোয়ারমেন্ট যদি
বুঝতে সমস্যা হয় বা আপনার মনে হয় যে আপনি পারবেন না তাহলে তা একটু টেকনিক্যালি
বলুন। আপনি বলতে পারেন যে এই অংশটা নিয়ে আপনি নিশ্চিত না। আপনাকে একটু দেখতে হবে
রিসার্চ করে পারবেন কিনা বা আপনি নিশ্চিত না পারবেন কিনা। তবে আপনি চেষ্টা করে
দেখবেন। যদি সম্ভব না হয় তাহলে আপনি কোন চার্জ করবেন না। এটা আগেই বলে রাখুন। নয়তো
ক্লায়েন্ট আপনাকে হায়ার করার পরে খুব খারাপ রেটিং দিয়ে দিতে পারে।
সবকিছু যদি ঠিক থাকে তাহলে আপনাকে হায়ার না করার কোন কারণ
নেই। হায়ার করার পরে যত দ্রুত সম্ভব কাজ শুরু করুন। কাজ যে সময়ে করতে হবে তার আগেই শেষ করুন। এতে ক্লায়েন্টের
আপনার দক্ষতার উপর আস্থা বেড়ে যাবে এবং আপনাতে আরও কাজে হায়ার করবে। বড় প্রজেক্ট
হলে প্রতি অংশের কাজ শেষ হওয়ার পরে আপডেট পাঠান। ক্লায়েন্টের কোন মেসেজের উত্তর যত দ্রুত
সম্ভব দেয়ার চেষ্টা করুন।
কাজের ক্ষেত্রে সবসময় সততা বজায় রাখবেন। আপনি শুধু আপনার
না দেশেরও প্রতিনিধি। আপনার ভালো, মন্দ দুইটারই প্রভাব
পড়বে অন্যদের উপর।
চলবে......
আউটসোর্সিং এ নিজেকে
দক্ষ করে তুলার জন্যে প্রশিক্ষণ নিতে ভিজিট করুনঃ
No comments:
Post a Comment